"পুঁইমাচা" গল্প - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর - একাদশ শ্রেণি বাংলা

  1. পুঁইমাচা গল্পের লেখক হলেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
  2. পুঁইমাচা গল্পটি প্রকাশিত হয়েছিল প্রবাসী পত্রিকায়
  3. পুঁইমাচা গল্পের প্রধান চরিত্র ক্ষেন্তি
  4. ক্ষেন্তির পিতার নাম হলো সহায়হরি
  5. ক্ষেন্তির মায়ের নাম হলো অন্নপূর্ণা
  6. সহায়হরির মেয়ে ছিল তিনজন
  7. সহায়হরির তিন মেয়ের নাম হল ক্ষেন্তি, পুঁটি ও রাধী
  8. ক্ষেন্তির বিবাহ স্থির হয়েছিল যার সাথে শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে
  9. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে ছিল অসৎ চরিত্রের
  10. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলেকে প্রহার করেছিল কুম্ভকার বধূর আত্মীয়রা
  11. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সাথে ক্ষেন্তির বিয়ে সহায়হরি ভেঙে দেন
  12. সহায়হরি ও ক্ষেন্তি জঙ্গলে গিয়েছিল মেটে আলু তুলতে
  13. ‘তিনকাল গিয়েছে এক কাল আছে’ বলেছিল অন্নপূর্ণা
  14. ‘তিনকাল গিয়েছে এক কাল আছে’ বলা হয়েছিল সহায়হরিকে
  15. সহায়হরি মেটে আলু এনেছিল বরোজ পোতার বন থেকে
  16. সহায়হরি বলেছিল সে মেটে আলু এনেছে চৌকিদারের বেড়ার গা থেকে
  17. অন্নপূর্ণা মেয়েদের জন্য পিঠা বানিয়েছিল পৌষ সংক্রান্তিতে
  18. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তিতে পিঠা বানিয়েছিল তিন মেয়ের জন্য
  19. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তিতে যে পিঠা বানিয়েছিল পাটি সাপটা
  20. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তিতে পাটি সাপটা বানিয়েছিল নারিকেলের পুর দিয়ে
  21. ক্ষেন্তি পাটি সাপটা খেয়েছিল বাইশ-চব্বিশটা
  22. ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল বৈশাখ মাসে
  23. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার বয়স ছিল চল্লিশের বেশি নয়
  24. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তাদের আর্থিক অবস্থা ছিল সঙ্গতি সম্পন্ন
  25. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার বাড়ি ছিল শহরে
  26. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল শোনা গিয়েছিল তার ছিল ব্যবসা
  27. ক্ষেন্তি বিদায়কালে তার মাকে যে মাসে নিয়ে আসতে বলেছিল আষাঢ়
  28. ক্ষেন্তি বাড়িতে নিয়ে আসার কথা বলেছিল দুই মাস বাদে
  29. ক্ষেন্তির শশুড় বাড়ির মতে ক্ষেন্তির খাওয়া ছিল হাভাতের মতো
  30. ক্ষেন্তির শশুড় বাড়ির মতে ক্ষেন্তির চাল-চলন ছিল ছোটলোকের মেয়ের মতো
  31. বিয়ের যত মাসের মাথায় ক্ষেন্তি মারা যায় দশ মাস
  32. ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল বৈশাখ মাসে
  33. বিয়ের সময় ক্ষেন্তির বয়স ছিল পনেরো বছর
  34. ক্ষেন্তির বিবাহ স্থির হওয়া পাত্রের বয়স ছিল চল্লিশ বছর
  35. পাত্রটি ছিল দ্বিতীয় পক্ষের
  36. ক্ষেন্তি মারা গিয়েছিল ফাল্গুন মাসে
  37. ক্ষেন্তির যে রোগ হয়েছিল বসন্ত
  38. ক্ষেন্তিকে তার শশুর বাড়ির লোকেরা রেখে এসেছিল কালীঘাটে
  39. ক্ষেন্তিকে তার শশুর বাড়ির লোকেরা কালীঘাটে রেখে এসেছিল সহায়হরির দূর সম্পর্কের এক বোনের বাড়িতে
  40. ক্ষেন্তি মারা গিয়েছিল বিনা চিকিৎসায়
  41. ক্ষেন্তি ভালোবাসতো খেতে
  42. ক্ষেন্তিকে গল্পে বিশেষায়িত করা হয়েছে যা বলে লোভী মেয়েটি
  43. ক্ষেন্তি যে গাছের চারা লাগিয়েছিল পুঁই
  44. যে গাছ দেখে অন্নপূর্ণা ও তার দুই মেয়ের ক্ষেন্তির কথা মনে পড়েছে পুঁই
  45. ক্ষেন্তির করুণ পরিণতির জন্য দায়ী সমাজ ব্যবস্থা
  46. ‘পুঁইমাচা’ গল্পের উৎস মেঘমল্লার
  47. গাছ কেটেছিল তারক খুড়ো
  48. অন্নপূর্ণা যে তেল চুলে মাখছিলেন নারকেল
  49. গায়ে রটে যাওয়া গুজব সম্পর্কে জানা যেত চৌধুরী বাড়িতে
  50. স্ত্রীর মতানুসারে সহায়হরি ঘুরে বেরান বাগদী দুলে পাড়ায়
  51. পিনটির বয়স খুঁজলে যে যুগের বলে জানা যায় প্রাগৈতিহাসিক
  52. ক্ষেন্তি চিংড়ি মাছে এনেছিল যার থেকে গয়া পিসি
  53. পুঁই শাকগুলি দিয়েছেন রায় কাকা
  54. গয়া পিসির কাছে সহায়হরির ধার ছিল দুটি পয়সা
  55. মায়ের মতে ক্ষেন্তির বিয়ে হলে সে যত সন্তানের মা হতো চার
  56. অন্নপূর্ণা পুঁইশাক ফেলে দিয়ে আসতে বলেছিলেন রাধীকে
  57. রাধী ছিল ছোট মেয়ে
  58. অন্নপূর্ণা চোখের জল চাপতে যা করেছিলেন চালের বাতায় গোঁজা ডালা থেকে শুকনো লঙ্কা পাড়ছিলেন
  59. চন্ডীমন্ডপে সহায়হরিকে ডাকা হয়েছিল বিকেল বেলা
  60. পচা-র জাতি হল শ্রোত্রিয়
  61. আশীর্বাদের যত দিনের মাথায় সহায়হরি পাত্রের চরিত্র সম্পর্কে জানতে পারেন দিন কতক পরে
  62. সকালের রোদখানি ছিল কচি, রাঙা
  63. বাপ মেয়ের ভাব দেখে মনে হচ্ছিল তারা সিঁধ দেবার উদ্দেশ্যে যাচ্ছে
  64. অন্নপূর্ণা মুখুয্যে বাড়ি যাওয়ার পথে যা পাখি দেখেন লেজঝোলা হলদে পাখি লে
  65. লেজঝোলা হলদে পাখি যে গাছের ডালে বসেছিল আমড়া
  66. সহায়হরির আনা মেটে আলুর ওজন পনেরো-ষোলো সের
  67. সহায়হরি মেটে আলু এনেছিল বরজপোতার বন থেকে
  68. ক্ষেন্তির স্নান সেরে আসতে সময় লেগেছিল আধ ঘন্টা
  69. ক্ষেন্তির উত্তর শুনে অন্নপূর্ণা রেগে উঠেছিলেন তেলে বেগুনে
  70. বরজপোতার বিজন বনে দিনে দুপুরে লুকিয়ে থাকে বাঘ
  71. ভাঙ্গা পাঁচিলের ধারের ছোট খোলা জমির জঙ্গলে যে গাছ যে গাছ ছিল পাথরকুচি-কোন্টিকারী
  72. ভাঙ্গা পাঁচিলের ধারের ছোট খোলা জমির জঙ্গল যারা পরিষ্কার করছিল ক্ষেন্তি ও তার ছোটবোন
  73. অন্নপূর্ণার মতে পুঁইচারা পোঁতার সময় বর্ষাকাল
  74. ক্ষেন্তি পুঁই গাছকে বাঁচাবে রোজ জল ঢেলে
  75. অন্নপূর্ণার যে কারণে মনে হয়েছে পুই ডাঁটাটি হয়তো বেঁচে যাবে রাতে খুব শিশির পড়ে
  76. সহায়হরি সকালে ছোট মেয়েকে গায়ে যা দিতে দেখলেন দোলাই
  77. সহায়হরির ছোট মেয়ে শীত সকালে যার প্রত্যাশায় ছিল রোদ উঠবার
  78. রোদ উঠবার আশায় দুই বোন যে গাছের গোড়ায় দাঁড়িয়ে ছিল কাঁঠাল তলায়
  79. ক্ষেন্তি শীত সকালে গিয়েছিল গোবর কুড়াতে
  80. ক্ষেন্তি গোবর কুড়াতে যেখানে গিয়েছিল মুখুয্যে বাড়িতে
  81. গোবর কুড়িয়ে আনার জন্য ক্ষেন্তি যা ব্যবহার করেছিল ভাঙা ঝুড়ি
  82. সহায়হরি মেয়ের মুখ অনেকদিন পরে ভাল করে দেখলেন সুশ্রী হয়েছে
  83. ক্ষেন্তির জামাখানি আনা হয়েছিল হরিপুরের রাসের মেলা থেকে
  84. ক্ষেন্তির জামাখানি হরিপুরের রাসের মেলা থেকে এনেছিল সহায়হরি
  85. হরিপুরের মেলা থেকে আনা ক্ষেন্তির জামার মূল্য ছিল আড়াই টাকা
  86. বর্তমানে জামাখানি যে কারনে অব্যবহার্য হয়ে পড়েছে ছোট হয়ে যাওয়ায়
  87. জামা খানির রঙ ছিল কালো
  88. জামাখানির বর্তমান অবস্থান টিনের তোরঙ্গে
  89. জামাখানি ছিল সার্জের
  90. অন্নপূর্ণা পিঠে বানাচ্ছিলেন পৌষ সংক্রান্তিতে
  91. পিঠে বানাতে ব্যবহৃত দ্রব্যগুলি হল চালের গুঁড়া, ময়দা, গুড় ও নারকেলকোরা
  92. অন্নপূর্ণা প্রথমে ক্ষেন্তিকে নারকেল কুরতে দেন নি, কারণ কাপড় চোপড় শুচি নয় বলে
  93. ক্ষেন্তি ময়দার গোলা চায়নি, কারণ মা পাছে বকে
  94. অন্নপূর্ণা ক্ষেন্তির জন্য ময়দার মাখা গোলা রেখেছিলেন নারিকেলের মালাতে
  95. পৌষ সংক্রান্তিতে ক্ষীর তৈরি করেছিল রাঙা দিদি
  96. পুঁটির জেঠাইমারা ওবেলা যাদের নেমন্তন্ন করেছিল সুরেশ কাকা ও তিনুর বাবাকে
  97. ক্ষেন্তির জেঠিমার বাড়িতে যে যে পিঠে হচ্ছিল পায়েস, ঝোলপুলি ও মুগতক্তি
  98. অন্নপূর্ণা যা দিয়ে খোলায় তেল মাখাচ্ছিলেন বেগুনের বোঁটা দিয়ে
  99. পাটিসাপটা করতে ক্ষীরের পুর লাগে এ কথা বলেছিল খেঁদী
  100. ক্ষেন্তি খেঁদীর বাড়ি গিয়েছিল জামাই দেখতে
  101. পাটিসাপটা ক্ষীর দিলে ছাই হয় খেতে কথা বলার কারণ সামর্থের অভাবে না কুলানোয় বোনেদের মন রাখতে
  102. মুখ হল মনের দর্পণ
  103. অন্নপূর্ণা যাকে জল দেওয়া ভাত আনতে বলেন ক্ষেন্তিকে
  104. ক্ষেন্তির নিকট অন্নপূর্ণার প্রস্তাব মনঃপূত হয় নি, কারণ সে পিঠে খেতে চেয়েছিল
  105. যে প্রস্তাব দেয় যে বড়দি পিঠেই খাক পুঁটি
  106. জল দেওয়া ভাত থাকলে তা তারা খাবে পরের দিন সকালে
  107. পুঁটি খান কয়েক পিঠে খাওয়ার পরে আর খেতে চায়নি, কারণ অধিক মিষ্টি হওয়ায়
  108. ক্ষেন্তি যতখানি পিঠে খাওয়ার পরও আরও পিঠে খেতে চেয়েছিল আঠারো-উনিশ
  109. অন্নপূর্ণার মতে তার মেয়ে ক্ষেন্তি যার বাড়িতে যাবে তাদের সুখ দেবে কারণ, সে কাজকর্মে বকুনি, মার খেলেও মুখে টুঁ শব্দ করে না
  110. অন্নপূর্ণা খোলায় তেল মাখিয়েছিলেন যাতে করে বেগুনের বোঁটায়
  111. ক্ষীরের পুর দিয়ে ভাজলেই পিঠে হয় না, মনে করেছিল ক্ষেন্তি
  112. ক্ষেন্তির বিবাহ হয়েছিল বৈশাখ মাসের প্রথমে
  113. পাত্রের বয়স ছিল চল্লিশের খুব বেশি নয়
  114. বিয়েতে অন্নপূর্ণা ছিলেন অনিচ্ছুক
  115. পাত্রের বাড়ি ছিল শহরাঞ্চলে
  116. পাত্রের পরিবারের ব্যবসা ছিল সিলেট চুন ও ইটের ব্যবসা
  117. পাত্রটির পরিবার ছিল সংগতিপূর্ণ
  118. ক্ষেন্তির হাত জামাইয়ের হাতে দিয়েছিলেন অন্নপূর্ণা
  119. বরের পালকী নামানো হয়েছিল, কারণ বেহারার সুবিধা করে নেওয়ার জন্য
  120. বরের পালকী নামানো হয়েছিল আমলকীতলায়
  121. বেড়ার ধারের মেদিফুলের গুচ্ছগুলি ছিল নীল রং-এর
  122. ক্ষেন্তি পড়েছিল কম দামের বালুচরী শাড়ি
  123. ক্ষেন্তি তাকে যে মাসে ফিরিয়ে আনতে বলেছিল আষাঢ়
  124. আষাঢ় মাস হতে আর বাকি ছিল দুই মাস
  125. নাতি দেখতে ক্ষেন্তির বাবা তার বাড়ি যাবে, বলেছিল ঠানদিদি
  126. উঠানের মাচায় শুকোতে দেওয়া হতো আমসত্ত্ব
  127. ‘ক্ষেন্তিকে কি অপরে ঠিক বুঝবে’ ভাবত অন্নপূর্ণা
  128. অন্নপূর্ণার কাজ করতে করতে ক্ষেন্তির কথা মনে পড়েছিল ফাল্গুন-চৈত্র মাসে
  129. ক্ষেন্তির কথা অন্নপূর্ণা মনে পড়েছিল আমসত্ত্ব তুলতে তুলতে
  130. ‘তোমার মেয়েটির হগয়েছিল কি?’- বক্তা হল বিষ্ণু সরকার
  131. ক্ষেন্তি যে রোগে মারা গিয়েছিল বসন্ত
  132. ‘একেবারে চামার’ চামার বলা হয়েছে ক্ষেন্তির শশুরবাড়ির লোককে
  133. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির কাছে সহায়হরির ধার ছিল আড়াইশো টাকা
  134. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির জন্য পুজোর তত্ত্ব হবে কম করে ত্রিশ টাকা
  135. সহায়হরি মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে গিয়েছিল যে মাসে পৌষ
  136. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাকে রেখে এসেছিল টালায়
  137. ‘ছোট লোকের সঙ্গে কুটুম্বিতা করলেই এরকম হয়’ বলেছিল ক্ষেন্তির শাশুড়ি
  138. নীলকুঠির আমলে যার নামে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খেয়েছে পরমেশ্বর চাটুজ্জে
  139. ‘আগুনের ঘাড়ে না গিয়ে বসলে কি আগুন পোহানো হয় না?’ বলেছেন অন্নপূর্ণা
  140. ‘আগুনের ঘাড়ে না গিয়ে বসলে কি আগুন পোহানো হয় না?’- যাকে বলা হয়েছে রাধীকে
  141. ক্ষেন্তির বসন্ত হয়েছিল যে মাসে ফাল্গুন
  142. ক্ষেন্তির মৃত্যুর পর পৌষ-পার্বণের দিনে অন্নপূর্ণা যে পিঠে বানাচ্ছিল সরুচাকলি
  143. ‘প্রথম পিঠেখানা কানাচে ষাঁড়া ষষ্ঠীকে ফেলে দিয়ে আসি’ বলেছিল পুঁটি
  144. ‘দিদি বড়ো ভালোবাসতো’- বক্তা হলো পুঁটি
  145. ‘অত ঘন করে ফেললে কেন?’ বলেছিল রাধী
  146. ‘উঁচু কথা কখনো কেউ শোনেনি’- যার সম্পর্কে বলা হয়েছিল ক্ষেন্তি
  147. শুকনো পাতায় খসখস করতে করতে ঘন ঝোপের মধ্যে ছুঁটে গিয়েছিল শিয়াল
  148. বিভূতিভূষণ বন্ধ্যোপাধ্যায়ের একটি গল্প সংকলন হলো মেঘমল্লার
  149. পুঁইমাচা গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রবাসী পত্রিকায়
  150. পুঁইমাচা গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৩১ বঙ্গাব্দে
  151. পুঁইমাচা গল্পটি যে গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে মেঘমল্লার
  152. পুঁইমাচা গল্পটি প্রথম গল্পগ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৩১ খ্রিঃ
  153. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস পথের পাঁচালী
  154. যে উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ রবীন্দ্র পুরষ্কার পান ইচ্ছামতী
  155. বিভূতিভূষণের একটি ভ্রমণ কাহিনী হল অভিযাত্রিক
  156. বিভূতিভূষণের একটি অভিযানমূলক কাহিনি হল চাঁদের পাহাড়
  157. পুঁইমাচা গল্পটি যে হাতে লেখা পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় অবসারিকা