ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতা - মাইকেল মধুসূদন দত্ত
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর - একাদশ শ্রেণি বাংলা
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতাটি লিখেছেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- দয়ার সাগর হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- বিদ্যার সাগর হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত ভারতে
- করুণার সিন্ধু হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- সিন্ধু শব্দের অর্থ হল সমুদ্র
- দীন শব্দের অর্থ হল দরিদ্র
- দীনের বন্ধু হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- হেমাদ্রি শব্দের অর্থ সুবর্ণকান্তিপর্বত
- হেমকান্তি শব্দের অর্থ স্বর্ণপ্রভা
- অম্লান শব্দের অর্থ অমলিন
- কিন্তু _____ পেয়ে সে মহা পর্বতে ভাগ্যবলে
- যে জন আশ্রয় লয় সুবর্ণ চরণে
- গিরীশ শব্দের অর্থ মহাদেব
- সদনে শব্দের অর্থ নিকটে
- বারি শব্দের অর্থ জল
- বিমলা বলতে কবিতায় বোঝানো হয়েছে পরিচ্ছন্ন
- কিঙ্করী শব্দের অর্থ হল দাসী
- অমৃত ফল দান করে দীর্ঘ গাছেরা
- সুগন্ধে দশদিক ভরিয়ে তোলে ফুলেরা
- শীতল শ্বাসী ছায়া প্রদান করে গাছেরা
- রাত্রিকালে যেমন নিদ্রা দান করে সুশান্ত
- এই কবিতায় বন্দনা করা হয়েছে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
- দীন যে ______ বন্ধু দীনের
- দীর্ঘ শির তরু দল গ্রহণ করে দাসের রূপ
- ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতার উৎস হল চতুর্দশপদী কবিতাবলী
- ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতাটি মূল গ্রন্থের যত সংখ্যক কবিতা ৮৬
- ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতাটি যে ধরণের কবিতা সনেট
- সনেট বলা হয় সমদৈর্ঘ্যের চোদ্দো পঙ্তির কবিতাকে
- সনেট বিভক্ত থাকে ৮ ও ৬ লাইনে
- সনেটের প্রথম ৮ লাইনকে বলে অষ্টক
- সনেটের শেষ ৬ লাইনকে বলে ষটক
- সনেটের জনক বলা হয় পেত্রার্ককে
- বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচনা করেছিলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- মধুসূদন দত্তের চতুর্দ্দশপদী কবিতাবলী প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৬৬ খ্রিঃ
- ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ গ্রন্থে মোট কবিতা রয়েছে ১০২টি
- যে ভাষাকে আশ্রয় করে মধুসূদন প্রথম কাব্য রচনা করেছিলেন ইংরেজি
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলায় যে ছন্দের প্রবর্তন করেন অমিত্রাক্ষর
- ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ কবি যেখানে বসে লিখেছিলেন ফ্রান্সে
- ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতাটি যে ছন্দে লিখিত হয়েছে অমিত্রাক্ষর
- ‘সেই জানে মনে’- এখানে যার জানার কথা বলা হয়েছে মধুসূদন দত্তের
- হেমকান্তি কার? হেমাদ্রির
- কবিতায় ‘হেমাদ্রির হেমকান্তি’র সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে বিদ্যাসাগরের জ্ঞান ও হৃদয়ের দ্যুতিকে
- ‘কিরণ’ শব্দটির অর্থ আলোকরশ্মি
- যাকে কবি ভাগ্যবান বলে মনে করেছেন যে মহাপর্বতের সুবর্ণ চরণে আশ্রয় পায়
- কবি নিজেকে মনে করেছেন ভাগ্যবান
- বিদ্যাসাগরের সুমহান হৃদয়কে যে মহাপর্বতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে হিমালয়
- যার সুখ সদনে সেবার কথা বলা হয়েছে গিরীশের
- যে বারি দান করে নদী
- ‘বিমলা কিঙ্করী’ বলতে বোঝানো হয়েছে বিদ্যাসাগরের নিঃশব্দ উপকারের মানসিকতা
- যাদের দাসরূপ ধরার কথা বলা হয়েছে তরু দলের
- ‘অমৃত ফল’ বলতে বোঝানো হয়েছে বিদ্যাসাগরের অকৃপণ দানকে
- তরু দল যেভাবে অমৃত ফল যোগায় পরম আদরে
- ‘পরিমল’ শব্দের অর্থ সুগন্ধ
- পরিমলে দশদিশ ভরিয়ে তোলে ফুল-কুল
- দিবসে ‘শীতল শ্বাসী ছায়া’ প্রদান করে বনেশ্বরী
- যার দ্বারা ক্লান্তি দূরীভূত হয় সুশান্ত নিদ্রায়
- ‘শীতল শ্বাসী’ শব্দের অর্থ শীতল বাতাস
- বনেশ্বরীর মতো কবির দুর্দিনে কবিকে আশ্রয় দিয়েছিলেন বিদ্যাসাগর
- ‘______ সুশান্ত নিদ্রা, ক্লান্তি দূর করে’ নিশায়