বিড়াল প্রবন্ধ - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর - একাদশ শ্রেণি বাংলা
- বাংলা ভাষায় প্রথম শিল্প সম্মত উপন্যাস রচনার কৃতিত্ব বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপাধি সাহিত্য সম্রাট
- কমলাকান্ত ভালোভাবে দেখলে ওয়েলিংটনের পরিবর্তে দেখতে পান মার্জারকে
- কমলাকান্ত যাকে ‘মার্জার সুন্দরী’ বলেছেন বিড়ালকে
- বিড়াল অতি মধুর স্বরে ‘মেও’ বলেছে পরিতৃপ্ত হওয়ার কারণে
- প্রসন্ন যে গাভীর দুধ দোহন করেছিল তার নাম মঙ্গলা
- মনুষ্যকূলে কুলাঙ্গার হতে চান না কমলাকান্ত
- সন্তু সারাদিন না খেতে পেয়ে ক্ষুধার জ্বালা মেটাতে যা করে হোটেল থেকে খাবার চুরি
- সন্তুর সঙ্গে ‘বিড়াল’ রচনায় মিল আছে বিড়ালের
- ‘সংসারে ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস সকলই তোমরা খাইবে’- এখানে ‘তোমরা’ হল মানুষরা
- কমলাকান্ত যা পেয়ে মার্জারের সকল বন্তব্য বুঝতে পারলেন ক্ষুৎপিপাসা
- ‘বিড়াল’ রচনায় শিরোমণি বলতে বোঝানো হয়েছে সমাজের প্রধান ব্যক্তিকে
- সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ ধনীদের ধন বৃদ্ধি
- জলযোগ হল হালকা খাবার
- যে সমাজে বনেদি বা অভিজাত ব্যক্তিকে ডিউক বলা হতো ইউরোপীয় সমাজে
- ‘বিজ্ঞ লোকের মত এই যে, যখন বিচারে পরাস্ত হইবে, তখন গন্তীরভাবে উপদেশ প্রদান করবে’ কমলাকান্তের এই উক্তিটি আত্মরক্ষামলক ও শ্লেষাত্মক
- বিড়ালটিকে কমলাকান্ত্র বলেছে পতিত আত্মা
- দরিদ্রকে চুরি করতে বাধ্য করে-
- যারা ধন সঞ্জয় করে রাখে-
- বিড়ালটি কমলাকান্তের হাতে যষ্টি দেখে ভয় পায় নি, কারণ সে কমলাকান্ত সম্পর্কে জানত
- ‘অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়’- এখানে ‘পুরুষের ন্যায় আচরণ’ বলতে বোঝানো হয়েছে ক্রোধে গর্জে ওঠা
- প্রবন্ধে যিনি শয়ন গৃহে ছিলেন কমলাকান্ত
- কমলাকান্ত চারপায়ীর উপর বসে হুকা হাতে ঝিমাচ্ছিল
- দেয়ালের উপর যার ছায়া প্রেতবৎ নাচছিল ক্ষুদ্র আলোর
- কমলাকান্ত যার উপর ঝিমাচ্ছিলেন চারপায়ীর
- দুগ্ধ রেখে গিয়েছিল প্রসন্ন
- দুধের মালিক হল মঙ্গলা
- মঙ্গলা হল একটি গাভী
- কমলাকান্ত যা হাতে বিড়ালের দিকে তেড়ে গিয়েছিল ভাঙা লাঠি
- ‘বিড়াল’ যাদের প্রতিনিধি ক্ষুধিতদের
- সরিষাভোর শব্দটি যে হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে উপমা
- বিড়াল রচনার মঙ্গলা কার নাম গাভীর
- পরম ধর্মের ফলভোগী হল কমলাকান্ত
- কমলাকান্তের হাতের যষ্টিটি ছিল ভগ্ন
- অপরিমিত লোভ ভাল নহে-উক্তিটি মার্জারের
- বঙ্গিমচন্দ্রের চট্রোপাধ্যায়ের বিড়াল যে ধরনের রচনা হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী
- বিড়াল ও কমলাকান্তের মধ্যে যে ধরনের কথা চলছিল কাল্পনিক
- যাকে বোঝানো কখনোই সম্ভব নয় বিচারককে
- বিড়ালের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে যেটি সঠিক প্রতিবাদী
- বিড়াল যখন দুগ্ধ পান করিতেছে, তখন লেখক যাহা করিতেছিলেন বিড়ালকে তাড়াচ্ছিলেন
- ”কেহ মরে বিল ছেচে, কেহ খায় কই”-এখানে যে দুটি চরিত্রকে ঈঙ্গিত করা হয়েছে লেখক ও প্রসন্ন
- লেখক যে কারণে বিড়ালের ওপর রাগ করিতে পারেন না? উভয়ের অধিকার নেই বলে
- লেখক মার্জারের বক্তব্যসকল যেভাবে বুঝিতে পারিলেন ঈশ্বরের কৃপায়
- অধর্ম যার কৃপন ধনীর
- তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্য জাতির রোগ
- কমলাকান্তের দপ্তর রচনাটি যতটি অংশে বিভক্ত ৩
- বিড়ালের বক্তব্যে কোন ধরনের মতবাদের ইঙ্গিত পাওয়া যায় সমাজতন্ত্র
- লাঙ্গুল শব্দের অর্থ লেজ
- বিড়াল রচনাটি কোন গ্রন্থের কমলাকান্তের দপ্তর
- বিড়াল-প্রবন্ধে পতিত আত্মা হল মার্জার
- বিড়াল গল্পে যে ধরনের বৈষম্য ফুটে উঠেছে শোষক-শোষিতের
- বিজ্ঞ লোকের মতে কখন গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করতে হয়? বিচার পরাস্ত হলে
- লেখক বিড়ালকে যে গ্রন্থ পড়ার পরামর্শ দেননি সাম্য
- মার্জারী সুন্দরী অর্থ হল স্ত্রী বিড়াল
- কস্মিনকালে শব্দের অর্থ হল কোনো সময়ে
- সুবিচারক এবং সুতার্কিক শব্দদ্বয়ে সু উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে উত্তম
- যখন বিচারে পরাস্ত হইবে. তখন গম্ভীর ভাবে উপদেশ প্রদান করিবে। বক্তটি মিশ্র
- আমি যদি খাইতে না পাইলাম, তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কী করিব?-বিড়াল প্রবন্ধে এ উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে যুক্তিনিষ্ঠ মনোভঙ্গি
- বিড়ালের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে যা প্রযোজ্য প্রতিবাদী
- অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়-বলতে বিড়ালের প্রতি যে ধরনের আচরণের কথা বলা হয়েছে প্রথাগত
- অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়- কথাটিতে প্রকাশিত হয়েছে ঔচিত্যবোধ
- ‘এ সংসারে ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস সকলই তোমরা খাইবে’-এখানে যাদেরকে তোমরা বলা হয়েছে মানুষকে
- বিড়াল প্রবেন্ধ মার্জারকে পতিত আত্মা বলার কারণ দুর্দশাগ্রস্ত বোঝাতে
- প্রবেন্ধ খাইতে দাও-নহিলে চুরি করিব-উক্তিটির মর্মকথা অধিকার চেতনা
- বিড়ালের কথোপকথনের মধ্য দিয়ে যে চেতনা ফুটে উঠেছে তা সমাজতান্ত্রিক
- ‘আমি চোর বটে, কিন্তু আমি কি সাধ করিয়া চোর হইয়াছি?’- উক্তিটি যে গদ্যের বিড়াল
- প্রসন্ন চরিত্রটি যে রচনায় রয়েছে বিড়াল
- আহার প্রস্তুত না হওয়ায় কমলাকান্ত হুঁকা হাতে যা ভাবছিলেন তিনি যদি নেপোলিয়ান হতেন
- বিড়াল যে ধরনের রচনা রসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্ম
- সাহিত্যসম্রাট যাকে বলা হয় বঙ্কিমচন্দ্রকে
- বিড়াল প্রবন্ধটি যে মূল গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত কমলাকান্তের দপ্তর
- বিড়াল প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের যত সংখ্যক প্রবন্ধ ১৩
- বিড়াল প্রবন্ধটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল যে পত্রিকায় বঙ্গদর্শন
- বিড়াল প্রবন্ধটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১২৮১ বঙ্গাব্দে
- যে রচনার দ্বারা কমলাকান্তের দপ্তর প্রভাবিত কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার
- বিড়াল প্রবন্ধের বক্তা শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী
- কমলাকান্ত যেখানে বসে ঝিমোচ্ছিলেন চারপায়ীর উপরে বসে
- চারপায়ীটি ছিল তার শয়নকক্ষে
- কমলাকান্তের হাতে ছিল হুঁকা
- দেওয়ালের উপর ছায়াটি নাচ্ছিল প্রেতবৎ
- কমলাকান্ত যেভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিলেন নিমিলিতলোচনে
- কমলাকান্ত যা হবার কথা ভাবছিলেন নেপোলিয়ন
- কমলাকান্ত নেপোলিয়ন হয়ে জিততে পারতেন যে যুদ্ধ ওয়াটারলু
- ওয়াটারলুর যুদ্ধ হয়েছিল ১৮১৫ খ্রিঃ
- ওয়েলিংটন বলতে প্রবন্ধে বোঝানো হয়েছে ডিউক অব ওয়েলিংটন- আর্থার ওয়েলিসকে
- কমলাকান্তের কল্পনায় ওয়েলিংটন যা প্রাপ্ত হয়েছিলেন বিড়ালত্ব
- ওয়েলিংটন কমলাকান্তের কাছে যা ভিক্ষা করতে এসেছিলেন আফিং
- ডিউক বলেছিল মেও
- কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ পান করেছিল বিড়াল
- বিড়াল অতি মধুর স্বরে মেও বলেছিল,কারণ সে দুধ পানে পরিতৃপ্ত হয়েছিল
- ‘কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় _____’ কই
- ‘দুধ আমার বাপেরও নয়’- দুধ যার মঙ্গলার
- দুধ দুইয়েছিল প্রসন্ন
- কমলাকান্ত রাগ করতে পারেননি, কারণ দুধে তার বিড়ালের সমান অধিকার
- বিড়াল দুধ খেলে তাকে যা করতে হবে মেরে তাড়িয়ে দিতে হবে
- কমলাকান্তের যেরূপ আচরণ করা বিধেয় পুরুষের ন্যায়
- কমলাকান্ত আবিষ্কার করেছিলেন একটি ভগ্ন যষ্টি
- মার্জারী ভীত হওয়ার কোনো লক্ষণ প্রকাশ করে নি, কারণ সে কমলাকান্তকে চিনত
- কমলাকান্ত যার মাধ্যমে বিড়ালের বক্তব্য বুঝতে পেরেছিলেন দিব্যকর্ণ
- ‘আমরা কিছু পাইব না কেন?’- এখানে যা না পাওয়ার কথা বলা হয়েছে ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
- বিড়াল জাতির আপত্তি নেই মনুষ্যের খাওয়ায়
- বিড়ালের মতে ধর্ম্ম হল পরোপকার
- যারা চোর অপেক্ষাও অধার্মিক বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
- যারা চোরের চেয়েও শতগুণে দোষী কৃপণ ধনী
- যা দন্ড হয় না চুরির মূলে যে কৃপণ ধনী
- বিড়ালকে ডেকেও যা দেওয়া হয় না মাছের কাঁটা, পাতের ভাত
- সকলে যা করতে রাজি হয় না ছোটলোকের দুঃখে কাতর হতে
- মনুষ্যজাতির রোগ হল তেলা মাতায় তেল দেওয়া
- ‘তবেই তাহার পুষ্টি’- যাদের পুষ্টির কথা বলা হয়েছে গৃহমার্জারদের
- ‘সতরঞ্চ’ খেলাটি বাংলায় যে নামে পরিচিত দাবা
- লেজ ফোলা গৃহমার্জারদের রূপের ছটা দেখে অন্যান্য অনেক মার্জার কবি হয়ে যায়
- ধনীর কার্পণ্যের দন্ড নাই, কিন্তু দন্ড আছে দরিদ্রের আহার সংগ্রহে
- কমলাকান্ত দূরদর্শী কারণ সে আফিংখোর
- দরিদ্র চোর হয় ধনীর দোষে
- এ পৃথিবীতে কেউই আসে নি অনাহারে মরতে
- মার্জারের কথাগুলি ছিল সোশিয়ালিষ্টিক
- মার্জারের কথাগুলি যার মূল সমাজ বিশৃঙ্খলার
- সোশিয়ালিষ্টিক হল সমাজতান্ত্রিকেরা
- সমাজের ধনবৃদ্ধির প্রকৃত অর্থ ধনীর ধনবৃদ্ধি
- কস্মিনকালেও যাদের কেউ কিছু বোঝাতে পারে না বিচারক বা নৈয়ায়িকদের
- নৈয়ায়িক তাদের বলা হয়, যাদের ন্যায়শাস্ত্রে জ্ঞান আছে
- চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে বিচারপতিকে থাকতে হবে তিনদিন উপাস
- বিড়াল কমলাকান্তকে উপাস করতে বলেছে তিন দিবস
- কমলাকান্ত উপাস করলে যেখানে ধরা পড়বেন নসীরামবাবুর ভান্ডারঘরে
- বিজ্ঞ লোকের মতে বিচারে পরাস্ত হলে যা করতে হবে গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করতে হবে
- বিরালের সকল দুঃশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে যাতে মন দিতে হবে ধর্ম্মাচরণে
- কমলাকান্ত বিড়ালকে যাদের গ্রন্থ পাঠের জন্য দিতে চেয়েছিল নিউমান ও পার্কারের
- কমলাকান্তের দপ্তর পড়লে যে উপকার হবার কথা বলা হয়েছে আফিং -এর মহিমা বোঝা যাবে
- প্রসন্ন যা দেবে বলেছে ছানা
- কমলাকান্ত বিড়ালকে আসতে বলেছিলেন জলযোগের সময়
- কমলাকান্ত বিড়ালকে আর যা না খাওয়ার উপদেশ দিয়েছিলেন অন্য কারো হাঁড়ি
- মার্জ্জারটি ক্ষুধায় নিতান্ত অধীরা হলে কমলাকান্ত তাকে যা দেবেন বলেছিলেন এক সরিষাভোর আফিং
- ‘সরিষাভোর’ শব্দের অর্থ একটি সরিষা সমান ক্ষুদ্র মাপের
- মার্জ্জারের কাছে যে জিনিসের বিশেষ প্রয়োজন নেই আফিং
- বিড়ালটি যে কথা বিবেচনা করে দেখবে বলেছে হাঁড়ি খাওয়ার কথা
- হাঁড়ি খাওয়ার কথাটি বিড়াল যেভাবে বিবেচনা করে দেখবে ক্ষুধানুসারে
- ‘পতিত আত্মা’ বলতে বোঝানো হয়েছে সমাজের পথভ্রষ্ট অবনত ব্যক্তিদের
- ‘আমি তখন ওয়াটারলুর মাঠে ______ ব্যস্ত’ ব্যূহ-রচনায়
- ‘আমাদের ________ দেখিয়া ঘৃণা করিও না’ কালো চামড়া
- ‘চোর দোষী বটে, কিন্তু ____________ তদপেক্ষা শত গুণে দোষী’ কৃপণ ধনী